কিশোরী কন্যার দিকে কু-মতলবে শরীরে হাত দিতো। কিশোরীর মা বিষয়টি বুঝতে পেরে মেয়েকে সম্প্রতি বিয়ে দিয়ে দেন। মেয়েটির স্বামী বিদেশ চলে যাওয়ায় ওই কিশোরী বাবার বাড়িতে চলে আসে। কিন্তু বাবার কু-দৃষ্টির কারণে সে নিজের বাড়ি না থেকে পার্শ্ববর্তী চাচার বাড়িতে থাকতো।
সোমবার রাতে ওই কিশোরীর ভাই অন্যত্র বেড়াতে যাওয়ায় কিশোরীটি তার মায়ের সাথে ঘুমায়। ওই সুযোগে বাবা শহিদুল মেয়েকে ঘরের বারান্দায় নিয়ে ধর্ষণের চেষ্টা চালায়। কিশোরীর চিৎকারে তার মা জেগে উঠলে স্বামী শহিদুল পালিয়ে যায়। পরে গ্রামবাসীর সহায়তায় শহিদুলকে আটক করা হয়। এরপর পুলিশ এসে তাকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়।
ভাঙ্গা থানার ওসি (তদন্ত) নিখিল অধিকারী জানান, পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে শহিদুলকে আটক করে। শহিদুলের স্ত্রী কিশোরী কন্যাকে ধর্ষণের অভিযোগ এনে তার স্বামীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে। আটক শহিদুলকে মঙ্গলবার আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।