প্রিন্স মুন্সি:
( জাতীয় অনলাইন দৈনিক বাংলারমুখ ২৪ ডট কম পত্রিকার কাউন্সিলরদের উন্নয়ন নিয়ে করা প্রতিবেদন )
আসছে আগামী ৩০ শে জুলাই বরিশাল সিটিকর্পোরেশন নির্বাচন।নির্বাচনকে নিয়ে সকল প্রার্থীর জল্পনা কল্পনা শুরু হয়ে গেছে। প্রত্যেকে নিজেদের এলাকা গুছিয়ে নিতে শুরু করেছেন। নতুনরা নেমে পরেছেন অনেক আগ থেকেই। কিন্তু বর্তমান কাউন্সিলরগন দৃঢ় বিশ্বাসী তাদের নিজ নিজ কাজ নিয়ে।
বরিশাল সিটিকর্পোরেশনের চার নং ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর মোঃ ইউনুস মিয়া দৃঢ় বিশ্বাসী তার কাজ নিয়ে। ২০০৩ সালে প্রথম কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়েছিলেন তিনি। তারপর ২০১৩ সালে পূনরায় নির্বাচিত হন মোঃ ইউনুস মিয়া।
নির্বাচিত হবার পরে মানুষের ভালবাসা অর্জনের জন্য এবং নিজ দ্বায়িত্ব পালনে যথাযথ চেষ্টা করে গেছেন তিনি। বরিশাল সিটিকর্পোরেশনের অর্থনৈতিক বাধা থাকা সত্ত্বেও তিনি তার এলাকার উন্নয়ন করেছেন।
** প্রায় তিন কোটি টাকা খরচে পাকা করেছেন ভাটিখানা রোকেয়া আজীম সড়ক।
** দুই কোটি টাকা ব্যায়ে বর্ধিত এলাকায় আলোর ব্যাবস্থা করেছেন।
**আট কোটি টাকা ব্যায়ে ওয়ার্ডের বিভিন্ন সড়কের উন্নয়ন করেন।
** সাড়ে পাঁচ কোটি টাকা ব্যায়ে টিবির পুকুরের চারিপাশে ওয়াকওয়ে এবং একটি শিশু পার্ক তৈরির কাজ চলমান রয়েছে। যে কাজটি সম্পন্ন হলে সাতটি ওয়ার্ডের শিশুরা বিনোদনের সুযোগ পাবে।
** এক কোটি বিশ লক্ষ টাকা ব্যায়ে ঐতিহ্যবাহী মাহামুদিয়া মাদ্রাসার ভিতরের ড্রেনেজ ব্যাবস্থার কাজ সমাপ্ত করা হয়।
কাউন্সিলর মোঃ ইউনুস মিয়া বলেন, আমি একজন সমাজসেবী মানুষ। আমি নির্বাচনে এসেছি মানুষের উন্নয়ন করার জন্য। আমি টাউন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি, পারহাউজ জামে মসজিদের সহ সাধারণ সম্পাদক, রেডক্রিসেন্ট হাসপাতালের সদস্য,জামেয়া এবাদুল্লাহ মসজিদ কমিটির সদস্য, মাহামুদিয়া মাদ্রাসার হিতাকাঙ্ক্ষী সদস্য,বরিশাল ইসলামিয়া কলেজের অভিভাবক সদস্য।
আমার পরিবারের সদস্যগন ছিলেন পূর্বের কমিশনার। আমার রক্তে মিশে আছে মানুষের সেবা করা।জনগণ আমাকে সুযোগ দিলে আমি আবারো তাদের সেবা করতে চাই।