পিরোজপুরের নেছারাবাদ(স্বরূপকাঠী) উপজেলার ৯নং সুটিয়াকাঠী ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের বাড়রা গ্রামের মৃত শেখ মোঃ জাহাঙ্গীর এর মেয়ে নবম শ্রেণীর ছাত্রী আঁখি (ছদ্মনাম) কে একই গ্রামের ৪জন যুবক দীর্ঘদিন দরে উত্ত্যক্ত করে আসছে। গত ১০/০৬/২০১৯ইং তারিখ আঁখি বাড়রা বাজার থেকে চটপটি কিনে বাড়ী ফেরার পথে একটি বিল্ডিংএর পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় ১। ইমরান (২৫) পিতা- লাল মিয়া ২।
আকাশ (২২) পিতা- শাহীন ৩। নাসির খাঁন (২৬) পিতা- নজরুল ৪। মাসুম (২০) পিতা- আলী হোসেন এরা ৪জন আঁখিকে বিকেল ৫.৩০মিঃ এর সময় জোরপূর্বক নির্জন স্থানে নিয়ে ধর্ষন করার চেষ্টা করতে ব্যার্থ হলে তাহাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করে এবং আঁখির চিৎকারে এলাকার লোকজন বের হয়ে আঁখিকে উদ্ধার করে।
উক্ত ৪জন একই গ্রামের। সরজমিনে গিয়ে দেখা যায় আঁখির চাচা মোঃ জাকির হোসেনের সাথে আলাপ করলে তিনি বলেন ঘটনার তারিখ ১০/০৬/২০১৯ ইং তারিখ নেছারাবাদ থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে মামলা করা হয়েছে মামলা নং (৩)। নেছারাবাদ(স্বরূপকাঠী) থানা পুলিশ ঘটনা স্থানে গিয়ে সত্যতা পাওয়ার পর মামলা হলে আসামীরা পলাতক।
বর্তমানে মেয়েটিকে বিভিন্ন ভাবে এলাকার প্রভাবশালী ব্যক্তিগন ও ৩নং আসামীর চাচা মোঃ আজিজ সুকানী বাজে মন্তব্য করেন এবং এলাকার কিছু লোক মুঠোফোনে মামলা তুলতে বলছে, না তুললে প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছে এবং মেয়েটিকে খারাপ ভাষায় কথা বলে। এলাকার সাধারন জনগন প্রশাসনের কাছে এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার দাবী করেছেন।