বরিশাল সিটি নির্বাচন উপলক্ষে আগামী ১০ জুলাই প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ দেয়া হবে। এরপরই প্রার্থীদের আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হবে প্রচার-প্রচারণা। আগামী ৩০ জুলাই অনুষ্ঠিক ভাবে হবে বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচন। এদিকে নির্বাচন কমিশনের বাধ্যবাধকতায় প্রচার-প্রচারণা শুরু করতে না পারায় রাজনৈতিক অঙ্গ সংগঠনগুলো নির্বাচনে করণীয় সম্পর্কে আলোচনা সভা চালিয়ে যাচ্ছেন।
আ’লীগের মেয়র প্রার্থী সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ বলেন, বরিশাল সিটি নির্বাচনে মেয়র প্রার্থী হবো বলে কয়েক বছর থেকেই দলীয় এবং সামাজিক কর্মকান্ডে সময় দিয়েছি। দলও আমাকে মনোনয়ন দিয়েছে। এখন প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পর আনুষ্ঠানিকভাবে প্রচার-প্রচারণায় নামবো। জয়ের ব্যাপারে শতভাগ আশাবাদীও তিনি।
বিএনপির মেয়র প্রার্থী অ্যাড: মজিবর রহমান সরোয়ার বলেন,প্রচার-প্রচারণার আগে সামাজিক কর্মকান্ডে অংশগ্রহণ করা একটি নির্বাচনী কৌশল।
আগামী ১০ তারিখ প্রতীক বরাদ্দের পর কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে প্রচার-প্রচারণা শুরু করবেন এবং জয়ের ব্যাপারে শতভাগ আশাবাদী তিনি। নির্বাচন কমিশন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, আগামী ১০ জুলাই প্রতিদ্বন্দি মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেয়া হবে। আর ৩০ জুলাই অনুষ্ঠিত হবে ভোট। তবে ভোটারদের নিরাপত্তার জন্য বরিশাল সিটি নির্বাচনে থাকছে তিন স্তরের নিরাপত্তা।