কির্তনখোলা নদীর উপরে নির্মিত শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাত (দপদপিয়া) সেতুতে ১৩৪ টি লাইটপোস্ট দাড়িয়ে আছে অকর্মা নিথর দেহে। পাঁচ বছর আগে লাইনের কয়েক লক্ষ টাকার তার চোরে কেটে নিয়ে যায়|
সওজ কর্তৃপক্ষ লোকদেখানো একটি জিডি করেই দায় সাড়ে। আর বন্দরথানা পুলিশ জিডি গ্রহন করেই যেন নিশ্চুপ। এরপর নানা প্রতিবাদের মুখে আলাদা লাইন টেনে কয়েকটি লাইট জ¦ালানো হয়।
ওদিকে চুরির ঘটনার কোন সুরাহা আজো হয়নি। অভিযোগ উঠেছে খোদ সওজের লোকেরাই লাইন কেটে তার নিয়েছে আবার জিডিও করেছে। বর্তমানে এই সেতু রাতে আলোর স্বল্পতায় সন্ধ্যা নামার সাথে সাথে মাদকসেবী আর বখাটেদের মিলন মেলায় পরিনত হয় । চলাচলকারী পথচারীদের মহা আতংকের মধ্যে পার হতে হয় ।
তাছাড়া পাশের্^ থাকা খয়রাবাদ সেতুটি রয়েছে পুরাই অন্ধকারে। সেখানে রাতে একটি বাত্বিও না জ¦লায় অবস্থা আরো ভয়াবহ। এসব নিয়ে সম্প্রতি ফেজবুক লাইভে তোলপাড় সৃস্টি করেছেন তরুণ আ’লীগ নেতা ওয়াদুদুর রহমান সোহেল মোল্লা। সেখানে ভার্চুয়ালে তার সাথে একাত্মতা প্রকাশ করেন হাজার হাজার ফেজবুক ইউজার।
এদিকে বিএমপির বন্দর থানার ওসি গোলাম মস্তফা হায়দার বলেন, পাঁচ বছর আগে আমি এখানে ছিলাম না। তাই এই জিডির বিষয়ে সঠিক কিছু আমার জানা নেই।
সওজ নির্বাহী প্রকৌশলী খন্দকার গোলাম মস্তফা বলেন, চুরি হওয়ার পরে আমরা জিডি করেছি। সেটি তদন্ত এবং ব্যবস্থা গ্রহনের দায়িত্ব পুলিশের।